কিভাবে সুতা তৈরি হয় এবং পলিমার কি

 কিভাবে সুতা তৈরি হয় এবং পলিমার কি

আমাদের দৈনন্দিন জীবনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে পলিমার নানা ভাবে জড়িয়ে আছে। কিছু পলিমার প্রাকৃতিক, আবার কিছু কৃত্রিম। আমাদের জীবনের এমন কোনো মুহূর্ত কল্পনা করা কঠিন, যখন আমরা কোনো না কোনো পলিমার ব্যবহার করছি না।


কিভাবে সুতা তৈরি হয় এবং পলিমার কি


কিছু পলিমার আছে যা পরিবেশবান্ধব, আবার কিছু পলিমার আছে যা পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর। আমাদের জন্য জানা গুরুত্বপূর্ণ যে কোন পলিমারগুলি ক্ষতিকর এবং কোন পলিমারগুলি আমাদের ব্যবহার করা উচিত।

পোস্টস সূচিপত্র: কিভাবে সুতা তৈরি হয় এবং পলিমার কি

  • ভূমিকা
  • পলিমার করণ প্রক্রিয়া কি
  • তন্তু বা সুতা কি
  • তন্তুর বৈশিষ্ট্য ও ব্যবহার
  • কিভাবে তন্তু থেকে সুতা তৈরি হয়
  • উপসংহার

ভূমিকা


মেলামাইনের থালাবাসন, বৈদ্যুতিক সুইচবোর্ড, কার্পেট, পিভিসি পাইপ, পলিথিন ব্যাগ, পাটের ব্যাগ, কাপড়, উলের কাপড়, সুতি কাপড়, নাইলনের সুতা, রাবার—এই সব জিনিস আমাদের খুবই পরিচিত, এবং আমরা সবসময় এগুলো ব্যবহার করি। এগুলো সবই পলিমার। 'পলি' শব্দের অর্থ হলো অনেক, এবং 'মার' অর্থ অংশ; অর্থাৎ, একই ধরনের ছোট ছোট অংশ একত্রিত হয়ে একটি বড় পদার্থ তৈরি করে, যাকে পলিমার বলা হয়। যেমন, লোহার শিকল তৈরি করার সময় লোহার ছোট ছোট অংশ একসাথে জোড়া লাগানো হয়। রসায়নের ভাষায়, অনেকগুলো একই ধরনের ছোট অণু পরপর যুক্ত হয়ে পলিমার তৈরি করে। যে ছোট অণু থেকে পলিমার তৈরি হয়, তাকে বলা হয় মনোমার।

পলিমার করণ প্রক্রিয়া কি


মনোমার থেকে পলিমার তৈরি হয় একটি নির্দিষ্ট প্রক্রিয়ার মাধ্যমে, যাকে বলা হয় পলিমারকরণ প্রক্রিয়া। এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে মনোমারগুলোকে সংযুক্ত করে পলিমার তৈরি করা হয়। সাধারণত, পলিমারকরণের জন্য উচ্চচাপ এবং তাপের প্রয়োজন হয়। যদি দুটি মনোমার একসঙ্গে যুক্ত করা হয়, তবে উৎপন্ন পদার্থটি দুটি মনোমারই ধারণ করবে, যা দুটির বেশি হতে পারে না। তবে, উচ্চচাপ প্রক্রিয়া জটিল হওয়ায় এটি বর্তমানে তেমন জনপ্রিয় নয়। এখন টাইটেনিয়াম টেট্রাক্লোরাইড ব্যবহার করে বায়ুমণ্ডলীয় চাপে পলিথিন তৈরি করা হয়।

তন্তু বা সুতা কি

দৈনন্দিন জীবনের পাঁচটি মৌলিক চাহিদার মধ্যে বস্ত্র বা কাপড় অন্যতম। এটি আমাদের শীতের হাত থেকে রক্ষা করে এবং আমরা বস্ত্র দিয়ে সুন্দর পোশাক তৈরি করি। বস্ত্র বা কাপড় আধুনিক সভ্যতার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। তবে, অনেকেরই জানা নেই কাপড় কিভাবে তৈরি হয়। কাপড় সাধারণত সুতা থেকে তৈরি হয়, আর সুতা তৈরি হয় তন্তু থেকে। তন্তু মূলত ক্ষুদ্র আঁশ দিয়ে গঠিত।

তন্তু বলতে আমরা আজ সাধারণত যেসব পদার্থকে বুঝি, সেগুলো বস্ত্র শিল্পে বুনন এবং বয়নের কাজে ব্যবহৃত হয়। তন্তু দিয়ে শুধু সুতা এবং কাপড়ই নয়, বরং কার্পেট, ফিল্টার, তড়িৎ নিরোধক দ্রব্য ইত্যাদি বিভিন্ন রকমের পদার্থও তৈরি করা হয়।

কিভাবে সুতা তৈরি হয় এবং পলিমার কি



আমাদের অত্যাবশ্যক তন্তু উৎস অনুযায়ী দুই প্রকারের হতে পারে। যেমন, সুতি কাপড় তৈরির জন্য তুলা, পাট, লিনেন, রেশম, উল, সিল্ক, এবং বিভিন্ন ধাতব তন্তু প্রাকৃতিক উৎস থেকে পাওয়া যায়। এসব তন্তুকে আমরা প্রাকৃতিক তন্তু বলি। অন্যদিকে, পলিয়েস্টার, রেয়ন, এবং নাইলন বিভিন্ন পদার্থের রাসায়নিক বিক্রিয়া দ্বারা কৃত্রিমভাবে তৈরি করা হয়, যেগুলোকে কৃত্রিম তন্তু বলা হয়। প্রাকৃতিক তন্তুগুলোর মধ্যে তুলা এবং পাট উদ্ভিদ থেকে পাওয়া যায়, তাই এদের উদ্ভিদ তন্তু বলা হয়। অন্যদিকে, রেশম এবং উল প্রাণী থেকে পাওয়া যায়, এজন্য এদেরকে প্রাণিজ তন্তু বলা হয়। ধাতব তন্তু প্রাকৃতিক খনিতে পাওয়া যায়, তাই এদের খনিজ তন্তু বলা হয়।

তন্তুর বৈশিষ্ট্য ও ব্যবহার

একটি পোশাক আরামদায়ক কিনা তা নির্ভর করে এটি কোন ধরনের কাপড় দিয়ে তৈরি তার ওপর। কাপড় তৈরি হয় সুতা থেকে, যা আসে তন্তু থেকে। তাই তন্তুর বৈশিষ্ট্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এখন ভিন্ন ভিন্ন প্রাকৃতিক এবং কৃত্রিম তন্তুর বৈশিষ্ট্য নিচে উল্লেখ করা হলো-

**তুলা:** গরমের দিনে আমরা সুতির পোশাক ব্যবহার করতে স্বচ্ছন্দ বোধ করি কারণ সুতির তাপ পরিবহন এবং পরিচালন ক্ষমতা বেশি। সুতার প্রাথমিক উৎস হলো প্রাকৃতিক উদ্ভিজ্জ তন্তু। অণুবীক্ষণ যন্ত্রের মাধ্যমে সুতির তন্তু অনেকটা নলের মতো দেখা যায়। এই নলের ভেতরে একটি পদার্থ থাকে যা প্রথম অবস্থায় লোমেন নামে পরিচিত। পরে, এই পদার্থগুলো ছাড়িয়ে গেলে এবং রোদে শুকিয়ে গেলে, তন্তুটি নলাকার আকৃতি ধরে রেখে ধীরে ধীরে চ্যাপ্টা হয়ে একটি মসৃণ ফিতার মতো রূপ ধারণ করে। এই ফিতার মতো সুতির তন্তুতে ১০০ থেকে ২৫০টি পর্যন্ত পাট বা মোচড় থাকতে পারে।

কিভাবে সুতা তৈরি হয় এবং পলিমার কি


**রেশম:** পুরোনো সময়ে রাজা-রানীদের পোশাক বলতে আমরা সিল্ক বা রেশমি পোশাককেই বুঝতাম। বিলাসবহুল বস্ত্র তৈরিতে রেশম তন্তু ব্যবহৃত হয়। রেশমের প্রধান গুণ হচ্ছে এর সৌন্দর্য, এবং এটি ৩০০টিরও বেশি রঙে পাওয়া যায়। রেশমী তন্তু এক প্রজাতির পোকার কুটিতে বিশেষ প্রক্রিয়ায় আহরণ করা হয়। রেশম মূলত হাইব্রিন নামক এক ধরনের প্রোটিন জাতীয় পদার্থ দিয়ে তৈরি। প্রাকৃতিক প্রাণিজ তন্তুর মধ্যে রেশম সবচেয়ে শক্ত এবং দীর্ঘস্থায়ী। এর বিশেষ গুণাবলীর জন্য রেশমকে তন্তুর রানী বলা হয়। তবে, সূর্যালোকে রেশম দীর্ঘক্ষণ রাখলে এটি দ্রুত নষ্ট হয়ে যায়। রেশম হালকা হলেও অনেক বেশি উষ্ণ এবং খুব কম জায়গায় সিল্কের কাপড় রাখা যায়।


**পশম:** শীতের হাত থেকে বাঁচার জন্য যেই পোশাকের কথা সবার আগে ভাবি, সেটি হলো পশম বা উলের পোশাক। পশমের তাপ নিরোধী ক্ষমতার কারণে এটি শীতবস্ত্র হিসেবে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়। পশমের উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য হলো এর নমনীয়তা, স্থিতিস্থাপকতা, কুঞ্চন প্রতিরোধ ক্ষমতা এবং রঙ ধারণ ক্ষমতা। এই তন্তুর মাঝে বাতাস আটকে থাকতে পারে, কারণ বাতাস তাপ পরিবাহী নয়। তাই পশম বা উলের কাপড় শীতের সময় শরীরের তাপ ধরে রাখতে সাহায্য করে, ফলে আমরা গরম অনুভব করি। লঘু এসিড এবং ক্ষারের প্রভাবে পশমের তেমন কোনো ক্ষতি হয় না, তবে মথ পোকা খুব সহজেই পশমের তন্তু নষ্ট করে দিতে পারে। এছাড়া, কিছু ছত্রাক পশম তন্তুকে সহজেই আক্রান্ত করে নষ্ট করতে পারে।


**নাইলন:** কৃত্রিম নন-সেলুলোজিক তন্তুর মধ্যে নাইলন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। সাধারণত অ্যাডিপিক অ্যাসিড এবং হেক্সামেথিলিন ডাইঅ্যামিন নামক রসায়নিক পদার্থের পলিমারকরণ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে নাইলন তৈরি হয়। নাইলন প্রধানত দুই প্রকারে বিভক্ত: নাইলন ৬৬ এবং নাইলন ৬। এটি খুব হালকা এবং শক্তিশালী, এবং ভিজলে এর স্থিতিস্থাপকতা দ্বিগুণ হয়। নাইলন আগুনে পোড়ে না, তবে গলে গিয়ে একটি স্বচ্ছ বিট তৈরি করে। নাইলন ব্যবহার করা হয় কার্পেট, দড়ি, টায়ার, প্যারাসুটের কাপড় ইত্যাদি তৈরিতে।

কিভাবে তন্তু থেকে সুতা তৈরি হয়


তন্তু দিয়ে সরাসরি কাপড় তৈরি করা সম্ভব নয়। প্রথমে তন্তু থেকে সুতা তৈরি করতে হয়, এরপর সেই সুতা দিয়ে কাপড় প্রস্তুত করা হয়। তন্তু থেকে সুতা তৈরি করার প্রক্রিয়া তন্তুর অন্তরগত বৈশিষ্ট্যের উপর নির্ভর করে। বিভিন্ন ধরনের তন্তুর জন্য বিভিন্ন পদ্ধতি ব্যবহৃত হয়। সুতো তৈরির ধাপগুলো নিম্নরূপ:

**১. তন্তু সংগ্রহ:** সুতা তৈরির প্রথম ধাপ হলো তন্তু সংগ্রহ। তন্তুর উৎস অনুযায়ী সংগ্রহের পদ্ধতি ভিন্ন হয়। উদাহরণস্বরূপ, তুলার ক্ষেত্রে গাছ থেকে কার্পাস ফল সংগ্রহ করা হয় এবং ২০ থেকে ৩০ শতাংশ তুলা আলাদা করে ফেলা হয়। এই প্রক্রিয়াকে বলা হয় জিনিং। জিনিং প্রক্রিয়ায় প্রাপ্ত তন্তুকে কটন লিন্ট বলা হয়। একাধিক কটন লিন্ট একত্রিত করে গার্ড তৈরি করা হয় এবং তারপর স্পিনিং মিলে সুতা তৈরি করা হয়।


কিভাবে সুতা তৈরি হয় এবং পলিমার কি


**সুতা কাটা:** সুতা কাটা হয় স্পিনিং মিলে, যেখানে সাধারণত একটি বিশেষ ধরনের তন্তু থেকে সুতা তৈরি করা হয়। কারণ, সুতা কাটার বিভিন্ন ধাপ একেক ধরনের তন্তুর জন্য আলাদা হয়। তাই, বিভিন্ন তন্তুর জন্য আলাদা সুতা কাটার কারখানা থাকতে পারে। তবে কিছু মিলের মাঝে সাধারণ বৈশিষ্ট্যও রয়েছে। তন্তু থেকে সুতা কাটার পদ্ধতিগুলো জানা জরুরি।

**ব্লেডিং ও মিক্সিং:** কারখানায় আনা তন্তু ব্লিডিং রুমে নিয়ে প্রথমে খুলে ফেলা হয়। এরপর বিশেষ যন্ত্রের সাহায্যে গুচ্ছ করা তন্তুকে ভেঙে ছোট ছোট গুচ্ছ তৈরি করা হয়। এ সময় তন্তুর সাথে থাকা ময়লা, বীজ বা পাতার ভাঙ্গা অংশও সরানো হয়। পরে বিভিন্ন ধরনের তুলার মিশ্রণ তৈরি করা হয়, কারণ একই রকম তুলা সবসময় পাওয়া যায় না। একেক সময় একেক রকম সুতা তৈরি হতে পারে, তাই মিশ্রণ তৈরি করা হয় যাতে উৎপাদন খরচ কমে এবং মান উন্নত হয়। বাংলাদেশের ক্ষেত্রে, যেহেতু তুলা বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদন হয় না এবং অধিকাংশ তুলা বিদেশ থেকে আমদানি করা হয়, বিভিন্ন দেশের তুলার মান ভিন্ন হয়। তাই বিভিন্ন সংগ্রহ করে মিশ্রণ তৈরি করা হয়।

**কার্ডিং ও কম্বিং:** সুতা কাটার দ্বিতীয় ধাপ হলো কার্ডিং ও কম্বিং। তুলা, লিনেন, পশম ইত্যাদি তন্তুর জন্য এই প্রক্রিয়া প্রযোজ্য। তন্তুর বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী কার্ডিং ও কম্বিংয়ের জন্য যন্ত্র নির্বাচন করা হয়। এই প্রক্রিয়ায় অতি ছোট তন্তু বাদ দেওয়া হয় এবং ধুলাবালি বা ময়লা দূর করা হয়। কিছু ক্ষেত্রে শুধু কার্ডিং যথেষ্ট হলেও, মিহি ও মসৃণ সুতা তৈরি করতে হলে কম্বিং দরকার হয়। লিনেন তন্তুর জন্য বিশেষ ধরনের কম্বিং করা হয়, যা হেলকিং নামে পরিচিত। হেলকিং প্রক্রিয়ায় সুতা অত্যন্ত সুক্ষ্ম এবং মিহি হয়।


**রেশম তন্তু থেকে রেশম সুতা তৈরি:** রেশম পোকা থেকে একটি বিশেষ ধরনের গুটি তৈরি হয়, যা কোকুন নামে পরিচিত। পরিণত কোকুনগুলো সাবান পানিতে লোহার কড়াইয়ে সেদ্ধ করা হয়। এতে কোকুনের ভেতরের রেশম পোকা মারা যায় এবং দুটি ভাগে ভাগ হয়ে রেশমের গুটি নষ্ট হয় না। সিদ্ধ করার ফলে কোকুন নরম হয়ে যায় এবং তার খোসা সহজেই আলাদা হয়ে যায়। খোসা ওঠানোর পর রেশমি তন্তুর সুতাটি বা নাল পাওয়া যায়। এই নাল ধরে আস্তে আস্তে টানলে লম্বা সুতা বের হয়ে আসে। চিকন বা মিহি সুতার জন্য পাঁচ থেকে সাতটি কোকুনের নাল একত্রে করে ১৫ থেকে ২০টি কোকুনের নাল টানা হয়। এই প্রক্রিয়ার জন্য চরকা ব্যবহার করা হয়।



কিভাবে সুতা তৈরি হয় এবং পলিমার কি


**কৃত্রিম তন্তু থেকে সুতা তৈরি:** কৃত্রিম তন্তু থেকে সুতা তৈরির পদ্ধতি প্রায় সবার জন্য একই ধরনের। প্রথমে একাধিক ক্ষুদ্র আঁশ ও উপযুক্ত দ্রাবক ব্যবহার করে একটি ঘন ও আঠালো দ্রবণ তৈরি করা হয়, যা স্পিনিং দ্রবণ নামে পরিচিত। এই দ্রবণকে বিশেষ যন্ত্র, স্পিনারেট, এর মাধ্যমে অত্যন্ত ক্ষুদ্র পথ দিয়ে উচ্চ চাপে প্রবাহিত করা হয়। দ্রবণকে জমাট বাঁধানোর জন্য এর প্রবাহ পথে নির্ধারিত রাসায়নিক দ্রব্য ব্যবহার করা হয়। এর ফলে স্পিনারেট থেকে দীর্ঘ সুতা বের হয়ে আসে, যা সরাসরি ব্যবহারযোগ্য। এই সুতা কাপড় তৈরি বা বয়ানের কাজে ব্যবহৃত হয়।

উপসংহার


উপরোক্ত বিষয় থেকে আমরা জানতে পেরেছি কিভাবে সুতা তৈরি করা হয় এবং সুতা তৈরির বিভিন্ন প্রক্রিয়া। এছাড়া, সুতা তৈরির বিভিন্ন ধাপ কীভাবে সম্পন্ন হয় তা সম্পর্কেও ধারণা পেয়েছি। আমরা যা পলিথিন ব্যাগ হিসেবে ব্যবহার করি, তা হলো ইথিলিন নামক মনোমার থেকে তৈরি পলিমার। আমরা পলিমার বা পলিথিন সম্পর্কেও কিছুটা জানলাম। একইভাবে, বিভিন্ন প্রকারের প্লাস্টিকের বোর্ড, ইলেকট্রিক বোর্ড, এবং অন্যান্য প্লাস্টিক সামগ্রী তৈরিতে পলিমার ব্যবহার করা হয়। উপরোক্ত বিষয়ে পলিমার সম্পর্কে কিছু উল্লেখযোগ্য ধারণা দেওয়া হয়েছে।







Comments

Popular posts from this blog

জীবন বাঁচাতে স্বাস্থ্য বিজ্ঞান-জীবনে বিজ্ঞানের ভূমিকা

কিভাবে প্রযুক্তি আমাদের জীবনে উন্নয়ন করছে-বিভিন্ন প্রযুক্তির বর্ণনা

সুস্থ দেহ পেতে খাদ্য ও পুষ্টির প্রয়োজনীয়তা